আর কত খুলে বলব, আচ্ছা মনে কর আমি তোর বাবার টিচার সাজতাম। আমার পরনে থাকত কেবল একটা শাড়ী আর কিছু না আর তোর বাবা সাজত বোকা ছাত্র যে ক্লাসে একটা জাঙ্গিয়া পড়ে এসেছে।
একদিন সুজন বাসায় ফিরে দেখে লোপা রান্না করছে। লোপা দর দর করে ঘামাচ্ছিল কারন ফ্যান ছিল না রান্না ঘরে আর ঘামে ভিজে শরীরের সাথে একদম সেঁটে ছিল তার পরনের হাতাকাটা ব্লাউজটা ।
আমি বললাম এখন তুমি মৌ আমি সুমন. আমাদের মাঝে কেউ নেই. রাত প্রায় ভোর, মা ঘুম জড়ানো গলাই বলল আমি তোর সাথেই শুয়ে পরি. আমি ও মাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে করতে, শুয়ে পড়লাম.
মেয়েটির নাম সুপ্রিয়া, বয়স ২৫-২৬ হবে, দেখতে-শুনতে বেশ ভালই বলা যায়. আমি তাকে ছোটমা বলে ডাকতে শুরু করলাম. ছোটমার ব্যবহার বেশ ভালই ছিল, কিছুদিনের মধ্যে তার সঙ্গে আমার বেশ ভাব হয়ে গেল.
আমার নাম অয়ন, বয়স ১৮ এবং এ বছরই মাধ্যমিক দিয়েছিলাম. রেজাল্ট আমার খুব ভালো হয়েছে এবং তিন তিনটে বিষয়ে লেটার মার্কস মেয়ে পাস করেছি ও ভালো একটা কলেজেও চান্স পেয়েছি.
কাকিমা বাথরুমে চলে যাবার পর আমি আস্তে আস্তে রান্না ঘরের দিকে গেলাম দেখতে মা আর মিঠুন কি করছে। হায় ভগবান মিঠুন ইতিমধ্যেই মার ব্লাউজ খুলে মার বাঁ দিকের ম্যানাটা বের করে ফেলেছে।