আমার নামে চিরঞ্জিত ঘোসাল. বাড়ি বাঁকুড়া জেলায়. বয়স ১৯+,বি.এ ২ন্ড ইয়ারে পড়ি,হাইট ৫’৫”, গায়ের রং ফর্সা. আমাদের বাড়ির একতলায় আমার একটা বন্ধুর ফ্যামিলি ভাড়া থাকত. ওর নাম সুভো মণ্ডল.
শেষ পর্যন্ত ও ব্যাপারটা বুঝলো, আর সন্দেহভরা কন্ঠে আমার চোখে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলো, “সত্যি বলছেন?” আমি কিরে কসম কেটে বললাম যে আমি সত্যি বলছি, তাছাড়া ওকে আরো বললাম,
আমার কাছে ততক্ষনে সব পরিষ্কার হয়ে গেছে, আর বাড়িতে কেউ নেই শুনে আমার ভিতরের রক্তখেকো পশুটা জেগে উঠতে আরম্ভ করলো। ভাবলাম, এই-ই তো সুযোগ, এই সুযোগ কিছুতেই হাতছাড়া করা যাবে না।
মাধ্যমিক পরিক্ষা শেষ হবার পর ফল প্রকাশের আগে পর্যন্ত যে সময়টা পাওয়া যায়, আমার মতো সবার কাছেই সেটা খুব সুখের সময়। দির্ঘদিন পর পড়ালেখা থেকে এতো বড় বিরতি এর আগে আর কখন পায়নি।
রতন ভেবে আশ্চর্য হয় আজ সে রত্নার যৌনাঙ্গে যে শুক্ররস দান করছে হয়তো ভবিষ্যতে তার সন্তান সেই যৌনাঙ্গের মাধ্যমেই পৃথিবীর মুখ দেখবে. কিভাবে যে চটচটে আঠালো একটি
পূর্ণিমা বুঝে গেল তাদের আর কিছু করার নেই ৷ কিন্তু পরেশ মাতাল হলেও তাদের দেখলে নিশ্চয়ই নিজেকে সামলে নেবে ৷ দেরী না করে হাত পা ধুয়ে চৈতালি বলল ওসব চিন্তা ছাড় , মিতালী দি কি রান্না করতে হবে বল ?”
প্রথমবার মিলনে তাদের দুজনের কারোরই পরিপূর্ণ তৃপ্তি হয় নি . দীর্ঘদিনের যৌনতাবিহীন দেহদুটি পরস্পরের কাছ থেকে আরো আনন্দের প্রত্যাশা করে . সমস্ত দ্বিধা দ্বন্দ্ব লজ্জার বাঁধ ভেঙে তারা পরস্পরকে উপভোগ করতে থাকে প্রাণভরে .
আমার নাম সীমা কাজ করি বড় বাবুর বাড়িতে। এই বাবুর দুই ছেলে আর এক মেয়ে, সবাই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ে বাবু দেখতে বেশ সুন্দর লম্বা এবং গায়ের রং বেশ ফর্সা সঙ্গে ভারী কালো পশম ভরা।
গ্রামের বাইরে এই প্রথম কোথাও পা রাখলাম এক অচেনা অজানা স্বপ্নের সন্ধানে। কোনও দিনও এর আগে কোথাও যায়নি আমাদের গ্রাম ছেড়ে, একমাত্র বড় দিদির শ্বশুর বাড়ী ছাড়া ।
রত্না দেখে রতনের পেটের উপরে পুরুষাঙ্গটি শুয়ে আছে . শিথিল অবস্থাতেও বোঝা যায় যে অঙ্গটি বেশ বড় আকৃতির . রত্নার যোনিরস এবং রতনের বীর্যের মিশ্র তরলে লিঙ্গটি ভিজে চুপচুপে আর সেটির
যে গল্পটি আমি আপনাদেরকে শোনাতে যাচ্ছি, সেটা কয়েক বছর আগের. কিন্তু এখনো যেন টাটকা. ঘটনাটি আমার বিবাহিত দিদি তনুর সাথে. তনু আমার থেকে প্রায় ১০ বছরের বড়. জামাইবাবু একজন ব্যবসায়ী.
রত্না এবার বিছানার উপর শুয়ে নিজের পা দুটি ছড়িয়ে দিল . তার ফরসা পেটের উপরে ছোট্ট গভীর নাভিটি অসাধারণ সুন্দর . নাভির খানিক নিচ থেকেই আরম্ভ হয়েছে ঘন কালো যৌনকেশের সাম্রাজ্য .